কোন ট্রেনিং সেন্টারে ভিজিটে গেলে বা ভর্তি হওয়ার পূর্বে কি কি বিষয়ে লক্ষ্য রাখা জরুরি?
কোন ট্রেনিং সেন্টারে ভিজিটে গেলে বা ভর্তি হওয়ার আগে কি কি জিনিস লক্ষ্য রাখবেন বা কি কি বৈশিষ্ট্য নির্ধারণ করবে ট্রেনিং সেন্টারটি একটি কোয়ালিটি সম্পন্ন ট্রেনিং সেন্টার?
উত্তরঃ যে কোন প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হওয়ার আগে আপনারা যে সকল বিষয়ের দিকে লক্ষ্য রাখবেন তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য কিছু বিষয় নিম্নে উল্লেখ করা হলো:
১. প্রথমেই দেখবেন প্রতিষ্ঠানের পরিচালক বৃন্দ বা ট্রেইনার বৃন্দ সরাসরি কোন ইন্ডাস্ট্রির সঙ্গে যুক্ত আছে কিনা বা কোন ইন্ডাস্ট্রিতে চাকরি রত আছে কিনা।
২. যে প্রতিষ্ঠানে আপনারা ভর্তি হতে যাচ্ছেন সেই প্রতিষ্ঠানের পরিচালকদের বা ট্রেইনারদের অবশ্যই
কমপক্ষে পাঁচ বছরের ইন্ডাস্ট্রির চাকুরীর অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
৩. প্রতিষ্ঠানের পর্যাপ্ত মালামাল থাকতে হবে এবং ইন্ডাস্ট্রিতে ব্যবহৃত আপটুডেট মালামাল আছে কিনা সে বিষয়ে লক্ষ্য রাখতে হবে।
৪. পৃথক পৃথকভাবে হাতে-কলমে কাজ শিখার জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণ জায়গা আছে কিনা সেদিকে লক্ষ রাখতে হবে।
৫. যেহেতু আমাদের দেশে এখনো লোডশেডিং সমস্যা বিদ্যমান সে ক্ষেত্রে ভর্তি হওয়ার পূর্বে অবশ্যই নিশ্চিত হয়ে নিবেন আপনার নির্ধারিত প্রতিষ্ঠানের 24 ঘন্টা বিদ্যুৎ সরবরাহ ব্যবস্থা আছে কিনা যাতে করে আপনার ট্রেনিং কার্যক্রম বাধাগ্রস্ত না হয়।
৬. আপনারা যদি দূরবর্তী স্টুডেন্ট হয়ে থাকেন তাহলে ভর্তির পূর্বেই নিশ্চিত হয়ে নিবেন, যে প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হতে যাচ্ছেন দূরবর্তী স্টুডেন্টদের জন্য তাদের আবাসিকের ব্যবস্থা আছে কিনা।
৭.প্রতিষ্ঠান নির্বাচনের ক্ষেত্রে প্রথমেই সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোর পরিবর্তে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোকে প্রাধান্য দেওয়া উচিত।
৮.সস্তা কোনো প্রতিষ্ঠান না খুজে অবশ্যই ভালো মান সম্পন্ন কোনো প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে খোঁজ নেওয়া উচিত।
৯.প্রফেশনাল ট্রেইনিং সেন্টার হতে হবে যেন শিক্ষার্থীরা সরাসরি কর্মক্ষেত্রে যোগদান করতে পারে।
যারা গাজীপুর ডুয়েট এরিয়াতে ইন্ডাস্ট্রিয়াল এটাচমেন্ট করতে আসবেন তারা যে কোনো প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হওয়ার আগে অবশ্যই জেনে নিবেন প্রতিষ্ঠানটি সারাবছরই ট্রেনিং প্রদান করে থাকে কিনা। কেননা অনেকেই আবার অ্যাটাচমেন্ট ব্যাচ গুলো যখন আসা শুরু করে তখন ট্রেনিং সেন্টার খুলে বসে,যেখান থেকে শেখার কিছুই থাকেনা। সুতরাং ভর্তি হওয়ার পূর্বে অবশ্যই অবশ্যই জেনে নিবেন তারা সারা বছরই ট্রেনিং প্রদান করে থাকে নাকি সিজনালি ট্রেনিং প্রদান করে।
৩. প্রতিষ্ঠানের পর্যাপ্ত মালামাল থাকতে হবে এবং ইন্ডাস্ট্রিতে ব্যবহৃত আপটুডেট মালামাল আছে কিনা সে বিষয়ে লক্ষ্য রাখতে হবে।
৪. পৃথক পৃথকভাবে হাতে-কলমে কাজ শিখার জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণ জায়গা আছে কিনা সেদিকে লক্ষ রাখতে হবে।
৫. যেহেতু আমাদের দেশে এখনো লোডশেডিং সমস্যা বিদ্যমান সে ক্ষেত্রে ভর্তি হওয়ার পূর্বে অবশ্যই নিশ্চিত হয়ে নিবেন আপনার নির্ধারিত প্রতিষ্ঠানের 24 ঘন্টা বিদ্যুৎ সরবরাহ ব্যবস্থা আছে কিনা যাতে করে আপনার ট্রেনিং কার্যক্রম বাধাগ্রস্ত না হয়।
৬. আপনারা যদি দূরবর্তী স্টুডেন্ট হয়ে থাকেন তাহলে ভর্তির পূর্বেই নিশ্চিত হয়ে নিবেন, যে প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হতে যাচ্ছেন দূরবর্তী স্টুডেন্টদের জন্য তাদের আবাসিকের ব্যবস্থা আছে কিনা।
৭.প্রতিষ্ঠান নির্বাচনের ক্ষেত্রে প্রথমেই সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোর পরিবর্তে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোকে প্রাধান্য দেওয়া উচিত।
৮.সস্তা কোনো প্রতিষ্ঠান না খুজে অবশ্যই ভালো মান সম্পন্ন কোনো প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে খোঁজ নেওয়া উচিত।
৯.প্রফেশনাল ট্রেইনিং সেন্টার হতে হবে যেন শিক্ষার্থীরা সরাসরি কর্মক্ষেত্রে যোগদান করতে পারে।
যারা গাজীপুর ডুয়েট এরিয়াতে ইন্ডাস্ট্রিয়াল এটাচমেন্ট করতে আসবেন তারা যে কোনো প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হওয়ার আগে অবশ্যই জেনে নিবেন প্রতিষ্ঠানটি সারাবছরই ট্রেনিং প্রদান করে থাকে কিনা। কেননা অনেকেই আবার অ্যাটাচমেন্ট ব্যাচ গুলো যখন আসা শুরু করে তখন ট্রেনিং সেন্টার খুলে বসে,যেখান থেকে শেখার কিছুই থাকেনা। সুতরাং ভর্তি হওয়ার পূর্বে অবশ্যই অবশ্যই জেনে নিবেন তারা সারা বছরই ট্রেনিং প্রদান করে থাকে নাকি সিজনালি ট্রেনিং প্রদান করে।
যারা গাজীপুর ডুয়েট এরিয়াতে ইন্ডাস্ট্রিয়াল এটাচমেন্ট করতে আসবেন তারা যে কোনো প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হওয়ার আগে অবশ্যই জেনে নিবেন প্রতিষ্ঠানটি সারাবছরই ট্রেনিং প্রদান করে থাকে কিনা। কেননা অনেকেই আবার অ্যাটাচমেন্ট ব্যাচ গুলো যখন আসা শুরু করে তখন ট্রেনিং সেন্টার খুলে বসে,যেখান থেকে শেখার কিছুই থাকেনা। সুতরাং ভর্তি হওয়ার পূর্বে অবশ্যই অবশ্যই জেনে নিবেন তারা সারা বছরই ট্রেনিং প্রদান করে থাকে নাকি সিজনালি ট্রেনিং প্রদান করে।